বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফ ছাড়াও এবার নতুন করে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জমিতে নির্মিত আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও জাহাজ ছাড়ার পয়েন্ট নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটি গঠণ সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে কক্সবাজার শহরে এসে সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসির সড়ক অবরোধ পাহাড়ী আস্তানা থেকে মালয়েশিয়া পাচারকালে শিশুসহ ৩১ জন উদ্ধার, দুই দালাল আটক সাবের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর পিএস ফিরোজ কক্সবাজারে গ্রেপ্তার মিয়ানমারের বাঘগুনা খালের পাশে রয়েছে নিমার্ণ সামগ্রী ও দুইটি ট্রলার, মাঝি-মাল্লা সহ ১১ জনের হদিস নেই মিয়ানমারের উপজাতি সম্প্রদায়ের ৬৫ নাগরিকের অনুপ্রবেশ চকরিয়ায় কিশোরকে ছুরিকাঘাত : আটক ৪ চকরিয়ায় ফেরিওয়ালার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

বাচ্চা যদি মোটা না হয়, তাহলেই সমস্যা

প্রথম আলো : বিশ্ব ক্রিকেটে ফিটনেসের ক্ষেত্রে বিরাট কোহলি অন্যতম সেরা উদাহরণ। নিজেকে ফিট রাখার জন্য নিরামিষভোজী হয়ে গেছেন ভারত অধিনায়ক। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে পার করার পরই নিজের ফিটনেসের ওপর নজর দিয়েছিলেন। প্রতিশ্রুতিশীল থেকে বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যান বনে এর ফল পেয়েছেন। কিন্তু কাজটা বেশ কঠিন ছিল তাঁর জন্য। ছোটবেলায় একটু স্থূল কোহলির জন্য কাজটা কঠিন করে তুলেছিলেন তাঁর মা।

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ফিটনেস নিয়ে কোহলি ও মায়াঙ্ক আগারওয়ালের কথোপকথন তাঁদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছে। সেখানেই কোহলি জানালেন মায়ের স্নেহ এড়িয়ে ফিট হওয়াটা কতটা কঠিন ছিল তাঁর জন্য। ছেলেকে পেট ভরে খাওয়ার জন্য মায়ের অনুযোগ এড়িয়ে ফিট থাকার গল্পটা জানিয়েছেন কোহলি, ‘আমার মা বলত, আমি দুর্বল হয়ে যাচ্ছি। এটা খুব নিয়মিত ঘটনা, সব মা-ই বলবে। তারা দুশ্চিন্তা আর একটি খেলার জন্য পেশাদারিত্বের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারে না।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোহলির ফিটনেসের গল্প বলার সময় তাঁর শৈশব ও কৈশোরের ছবি ব্যবহার করা হয়। সেসব ছবিতে বেশ মোটাসোটা দেখায় কোহলিকে। কারণটাও জানিয়েছেন কোহলি, ‘(মায়ের চোখে) যদি কোনো বাচ্চাকে মোটা না দেখায়, তার মানে ওর কোনো সমস্যা আছে কিংবা অসুস্থ। সুতরাং আমাকে সব সময় এমনভাবে রাখা হতো যাতে অসুস্থ মনে না হয়। প্রায় প্রতিদিন তাকে বোঝাতে হতো যে আমি অসুস্থ না এবং আমি যা করছি, সেটা খেলার জন্য করছি। তাকে বোঝানো কঠিন ছিল।’

একদিকে প্রিয় সব খাবারের লোভ এড়ানোর মানসিক কষ্ট, অন্যদিক মায়ের আরেকটু খাওয়ার অনুরোধ উপেক্ষা করার কাজটা কত কঠিন ছিল, সেটাও জানিয়েছেন কোহলি, ‘মাঝেমধ্যে খুব হাসি পেত, কিন্তু আবার বিরক্তও লাগত। কারণ, একটা নিয়ম অনুসরণ করছি আর পরদিন ঘুম থেকে ওঠার পর শুনতে হতো “তোকে দেখে তো অসুস্থ মনে হচ্ছে”…হা হা, মজার সময় ছিল।’

পেশাদার ক্রিকেটে সাফল্য পেতে এভাবে আত্মত্যাগ করতে পেরেছেন বলেই এখন ক্রিকেটের সর্বোচ্চ চূড়ায় কোহলি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888